সন্নিহিত কোন কাকে বলে
আজকের আর্টিকেলের মুল বিষয় হলো সন্নিহিত কোন কাকে বলে তা সম্পর্কে। এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে আমরা সংযুক্ত কোণ, অনুরূপ কোণ, সরল কোন, এক সরল কোণ, প্রবিদ্ধ কোন, একান্তর কোন, সংকট কোণ এবং পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন কোণ কাকে বলে তা সম্পর্কেও জানবো। আশা করি শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
সন্নিহিত কোন কাকে বলে
- সাধারণ শীর্ষবিন্দু
- সন্নিহিত কোণের শীর্ষবিন্দু একই।
- সাধারণ বাহু
- দুটি কোণ একটি সাধারণ বাহু ভাগ করে নেয়।
- বিপরীতমুখী বাহু
- সন্নিহিত কোণের বাকি দুই বাহু একে অপরের বিপরীত দিকে প্রসারিত থাকে।
- যোগফল \( ১৮০^\circ \)
- সন্নিহিত কোণের মানের যোগ সবসময় \( ১৮০^\circ \) হয়।
একটি উদাহরনের মাধ্যমে বিষয়টি সহজ করে দেই। নিম্নে সন্নিহিত কোনের উদাহরন দেওয়া হলো।
ধরি, একটি সরল রেখায় যদি কোনো বিন্দুতে একটি রেখা এসে মিলিত হয় এবং সেখানে যদি দুইটি কোন গঠিত হয়, তাহলে উৎপন্ন কোনগুলো সন্নিহিত কোন হয়। এক্ষেত্রে একটি কোনের মান যদি ১২০ ডিগ্রি হয়, তাহলে তার সন্নিহিত কোন হবে ১৮০-১২০= ৬০ ডিগ্রি।
সংযুক্ত কোণ কাকে বলে
পূর্বে আমরা সন্নিহিত কোন কাকে বলে তা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো সংযুক্ত কোণ বলতে কি বোঝায় তা সম্পর্কে।যে কোন দুটি সরলরেখার ছেদবিন্দুতে উৎপন্ন হয় এবং কোনগুলো একে অপরের বিপরীত দিকে থাকে, তাকে সংযুক্ত কোন বলে। সংযুক্ত কোনের মান সবসময় সমান হয়ে থাকে এবং একই শীর্ষবিন্দু থাকে। এছাড়াও সংযুক্ত কোন দুটি রেখার একই ছেদবিন্দুতে উৎপন্ন হয়।
সংযুক্ত কোণ (Adjacent Angles) হলো দুটি কোণ যেগুলি একটি সাধারণ বাহু (common arm) এবং একটি সাধারণ শীর্ষ (common vertex) শেয়ার করে। এই দুই কোণের মধ্যে কোনো একটি বাহু একে অপরের পাশে থাকে এবং তারা একে অপরের সাথে যুক্ত থাকে।
বৈশিষ্ট্য:
- একটি সাধারণ বাহু: দুইটি কোণ একটি সাধারণ বাহু শেয়ার করে, অর্থাৎ একে অপরের পাশাপাশি থাকে।
- একটি সাধারণ শীর্ষ: কোণ দুটি একই শীর্ষ (vertex) শেয়ার করে।
- পাশের কোণ: এই কোণ দুটি একে অপরের পাশে অবস্থিত এবং তাদের মধ্যে কোনো ফাঁকা স্থান থাকে না।
উদাহরণ:
ধরা যাক, এবং দুটি কোণ, যেখানে হলো সাধারণ শীর্ষ এবং হলো সাধারণ বাহু। এখানে, এবং হবে সংযুক্ত কোণ, কারণ তারা একটি সাধারণ বাহু (BC) এবং একটি সাধারণ শীর্ষ (B) শেয়ার করছে।
নিম্নে উদাহরনের সাহায্যে সংযুক্ত কোনের সমস্ত বিষয় সম্পূর্ণ উল্লেখ করা হলো।
ধরি, AB এবং CD দুইটি রেখা এবং এই রেখা দুটি O বিন্দু দিয়ে অতিক্রম করেছে। যার ফলে এখানে চারটি কোন উৎপন্ন হবে। যা হলো <AOC, <BOD, <AOD এবং <BOC ।
অনুরূপ কোণ কাকে বলে চিত্র সহ
পূর্বে আমরা সন্নিহিত কোন কাকে বলে এবং সংযুক্ত কোন বলতে কি বোঝায় তা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো অনুরুপ কোন বলতে কি বোঝায় এবং তা চিত্রসহ আলোচনা করবো। তাহলে চলুন জেনে নেই অনুরুপ কোন সম্পর্কে।অনুরূপ কোণ (Corresponding Angles) হলো দুইটি কোণ, যেগুলি দুটি সরলরেখার দ্বারা তৈরি হয় এবং একটি রেখা (যেমন: সেকেন্ট) তাদের মধ্য দিয়ে চলে। এই কোণ দুটি একে অপরের সমান হয়, যদি সেগুলি দুটি সোজা রেখার দ্বারা তৈরি হয় এবং একটি তৃতীয় রেখা তাদেরকে কাটে।
বৈশিষ্ট্য:
- সমান কোণ: অনুরূপ কোণগুলির পরিমাণ সমান হয়।
- স্থানিক সম্পর্ক: এগুলি দুটি সমান্তরাল রেখার এবং একটি সেকেন্টের দ্বারা তৈরি হয়।
- অবস্থান: অনুরূপ কোণগুলি একে অপরের অনুরূপ অবস্থানে থাকে, অর্থাৎ একটি কোণ একটির উপরে, আরেকটি কোণ ঠিক তার বিপরীতে থাকে।
উদাহরণ:
ধরা যাক, দুটি সমান্তরাল রেখা এবং , এবং একটি সেকেন্ট তাদেরকে কাটছে।
- সেকেন্টের মাধ্যমে যে দুটি কোণ তৈরি হচ্ছে, যেমন এবং , যদি তারা একে অপরের অনুরূপ অবস্থানে থাকে, তাহলে তাদেরকে অনুরূপ কোণ বলা হয় এবং এই দুটি কোণ সমান হবে।
একটি ছেদক রেখা দ্বারা দুইটি সমান্তরাল রেখা অতিক্রম করার সময় যদি একই অবস্থানে থাকে এবং দুটি কোনের মান সবসময় সমান হয়, তখন তাকে অনুরুপ কোন বলে। নিম্নে চিত্রসহ অনুরুপ কোন উল্লেখ করা হলো।
সরল কোন কত ডিগ্রি
পূর্বে আমরা সন্নিহিত কোন কাকে বলে, সংযুক্ত কোণ এবং অনুরুপ কোন কাকে বলে তা সম্পর্কে জেনেছি। এখন চলুন জেনে নেই সরল কোন কত ডিগ্রি তা সম্পর্কে।সরল কোণ (Straight Angle) হলো একটি কোণ, যার পরিমাণ ১৮০° (ডিগ্রি) হয়।
সরল কোণের সংজ্ঞা:
- সরল কোণ এমন একটি কোণ, যা দুটি রেখা বা রশ্মি একে অপরের বিপরীতে ১৮০° কোণ তৈরি করে।
- এটি একটি সোজা রেখা তৈরি করে, যার মধ্যে কোনো বাঁক বা তির্যকতা থাকে না।
- সরল কোণটি মূলত দুইটি রশ্মি বা রেখার সমষ্টি, যা একে অপরকে একটি সমকোণ তৈরি না করে, বরং একে অপরকে সোজা লাইনে পরিণত করে।
বৈশিষ্ট্য:
- ১৮০° কোণ: সরল কোণটির পরিমাণ সব সময় ১৮০° থাকে।
- একটি সোজা রেখা: এই কোণটি দুটি রশ্মির সাহায্যে একটি সোজা রেখা তৈরি করে, অর্থাৎ কোণটি একটি সোজা রেখা হিসেবে প্রতিস্থাপিত হয়।
- কোনো বাঁক নেই: এই কোণে কোনো বাঁক বা বক্রতা থাকেনা, এটি একটি সম্পূর্ণ সোজা রেখা হয়।
উদাহরণ:
- যদি দুটি রশ্মি এবং একে অপরকে ১৮০° কোণে সংযুক্ত হয়, তবে হবে, এবং এটি একটি সরল কোণ।
একটি সমান্তরাল সরলরেখার ওপর যে কোন তৈরি হয়, তাকে সরল কোন বলা হয়। সরল কোন সাধারনত অর্ধবৃত্তাকার হয়ে থাকে। একটি সরলকোনের মান ১৮০ ডিগ্রি হয়ে থাকে।
এক সরল কোণ সমান কত ডিগ্রী
একটি সরল কোণ (Straight Angle) এর পরিমাণ সবসময় ১৮০° (ডিগ্রি) হয়।
সরল কোণ কী?
- সরল কোণ হলো একটি কোণ, যার পরিমাণ ১৮০° হয় এবং এটি একটি সোজা রেখা তৈরি করে।
- সরল কোণ তৈরি হয় দুটি রশ্মি বা রেখার মাধ্যমে, যেগুলি একে অপরকে এমনভাবে একত্রিত হয়, যেন একটি সম্পূর্ণ সোজা রেখা গঠিত হয়।
- সরল কোণটি হলো ভেতরে কোনো বাঁক বা তির্যকতা না থাকা একটি কোণ, যেখানে কোণের দুই বাহু একে অপরকে বিপরীত দিকে সোজা রেখা তৈরি করে।
বৈশিষ্ট্য:
- ১৮০° কোণ: সরল কোণ সব সময় ১৮০° হয়।
- সোজা রেখা: দুইটি রশ্মি বা রেখা যখন একে অপরকে ১৮০° কোণে সংযুক্ত হয়, তখন তারা একটি সোজা রেখা তৈরি করে।
- বাঁক নেই: সরল কোণ হলো একটি সম্পূর্ণ সোজা রেখা, কোনো বাঁক বা বক্রতা নেই।
উদাহরণ:
- যদি দুটি রশ্মি এবং একে অপরকে ১৮০° কোণে সংযুক্ত হয়, তবে হবে। এই কোণটি সরল কোণ হবে।
প্রবিদ্ধ কোন কাকে বলে
পূর্বে আমরা সন্নিহিত কোন কাকে বলে, সংযুক্ত কোণ, অনুরূপ কোণ এবং সরল কোন সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো প্রবিদ্ধ কোন সম্পর্কে।প্রবিদ্ধ কোণ (Reflex Angle) হলো একটি কোণ, যার পরিমাণ ১৮০° এর বেশি এবং ৩৬০° এর কম।
অর্থাৎ, একটি প্রবিদ্ধ কোণ এমন একটি কোণ হয়, যেটি একটি পূর্ণ কোণের (৩৬০°) ভিতরে পড়ে, কিন্তু ১৮০° এর বেশি হয়।
বৈশিষ্ট্য:
- ১৮০° এর বেশি, ৩৬০° এর কম: প্রবিদ্ধ কোণ সবসময় ১৮০° এর বেশি এবং ৩৬০° এর কম হয়।
- বাহ্যিক কোণ: এটি সাধারণত একটি ভেতরের কোণের বাইরের দিকে তৈরি হয়, অর্থাৎ এটি ত্রিভুজ বা অন্য কোনো আকারের বাহ্যিক কোণ।
- সোজা কোণ বা সাধারণ কোণের বিপরীত: প্রবিদ্ধ কোণটি সাধারণ কোণ বা সরল কোণের বিপরীত।
উদাহরণ:
ধরা যাক, , এটি একটি প্রবিদ্ধ কোণ হবে কারণ এর পরিমাণ ১৮০° এর বেশি এবং ৩৬০° এর কম।
যে কোনের মান ১৮০ ডিগ্রি থেকে বেশি এবং ৩৬০ ডিগ্রি থেকে কম, তাকে প্রবিদ্ধ কোন বলা হয়। প্রবিদ্ধ কোন সাধারনত একটি বৃত্তের সবথেকে বড় অংশের কোনকে নির্দেশ করে।
একান্তর কোন কাকে বলে
যে কোন একটি ছেদক রেখা দ্বারা দুটি সমান্তরাল রেখা অতিক্রম করার সময় পরস্পরের বিপরীত দিকে থাকে এবং সমান্তরাল রেখাগুলোর ভেতরে বা বাইরে অবস্থান করে তাকে একান্তর কোন বলা হয়। একান্তর কোন দুই ধরনের হয়ে থাকে। যথাঃ- অভ্যন্তরীন একান্তর কোনঃ যে কোন দুটি সমান্তরাল রেখার ভেতরের দিকে অবস্থান করে এবং ছেদক রেখার বিপরীত পাশে থাকে, তাকে অভ্যন্তরীন একান্তর কোন বলে। এক্ষেত্রে রেখা সমান্তরাল হলে, অভ্যন্তরীন একান্তর কোনের মান সমান হয়।
- বহিঃস্থ একান্তর কোণঃ যে কোন দুটি সমান্তরাল রেখার বাইরের দিকে অবস্থান করে এবং ছেদক রেখার বিপরীত পাশে অবস্থান করে তাকে বহিঃস্থ একান্তর কোন বলে।
একান্তর কোণ (Adjacent Angle) হলো দুটি কোণ, যেগুলি একটি সাধারণ বাহু (common arm) এবং একটি সাধারণ শীর্ষ (common vertex) শেয়ার করে। এই কোণ দুটি একে অপরের পাশে থাকে এবং তাদের মধ্যে কোনো ফাঁকা স্থান থাকে না।
বৈশিষ্ট্য:
- একটি সাধারণ বাহু: একান্তর কোণগুলির মধ্যে একটি সাধারণ বাহু থাকে। অর্থাৎ, কোণ দুটি একটি সরল রেখা বা রশ্মি শেয়ার করে।
- একটি সাধারণ শীর্ষ: এই কোণগুলির একটি সাধারণ শীর্ষ থাকে, অর্থাৎ দুটি কোণ একই পয়েন্টে মিলিত হয়।
- পাশে পাশ: একান্তর কোণ দুটি একে অপরের পাশে অবস্থিত থাকে এবং একে অপরের থেকে আলাদা হয় না। তারা একত্রে একটি কোণ তৈরি করে, তবে একে অপরের জন্য ক্ষতিপূরণ হয় না।
উদাহরণ:
ধরা যাক, একটি কোণ এবং একটি কোণ , যেখানে হলো সাধারণ শীর্ষ এবং হলো সাধারণ বাহু। কোণ দুটি একে অপরের পাশে অবস্থিত এবং সাধারণ শীর্ষ ও বাহু শেয়ার করছে। সুতরাং, এবং হবে একান্তর কোণ।
পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ও সংকট কোণ কাকে বলে
যখন আলো বা কোনো ধরনের তরঙ্গ ঘন মাধ্যম থেকে অপেক্ষাকৃত কম ঘন মাধ্যমের দিকে প্রবেশ করার চেষ্টা করে ও সংকট কোনের চেয়ে বেশি কোনে প্রতিসরন করার চেষ্টা করে, কিন্তু আলো প্রতিসরিত না হয়ে সম্পূর্ণভাবে প্রতিফলিত হয় তাকে পূর্ণ অভ্যন্তরীন প্রতিফলন কোন বলে।পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন এবং সংকট কোণ দুটি অপটিক্যাল পরিভাষা, যা মূলত আলোর প্রতিফলন এবং প্রবাহের সাথে সম্পর্কিত।
১. পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন (Total Internal Reflection):
পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন তখন ঘটে, যখন আলোর রশ্মি কোনো ঘন মাধ্যম (যেমন: পানি বা কাচ) থেকে একে অপরের অপেক্ষায় কম ঘন (যেমন: বাতাস) মাধ্যমে চলে যায় এবং এক পর্যায়ে রশ্মিটি অভ্যন্তরীণভাবে প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে। এটি তখনই ঘটে, যখন রশ্মির প্রবেশ কোণ (angle of incidence) বিশেষ সংকট কোণের থেকে বেশি হয়।
বৈশিষ্ট্য:
- এটি তখন ঘটে যখন আলো একটি ঘন মাধ্যম থেকে কম ঘন মাধ্যমে প্রবাহিত হয়, এবং কোণটি সংকট কোণের চেয়ে বেশি হয়।
- এতে আলো পুরোপুরি প্রতিফলিত হয় এবং কোনো আলো বাহিরে চলে না।
- এটি সাধারণত অপটিক্যাল ফাইবার, জলপ্রবাহ বা নলযুক্ত পরিবহন ব্যবস্থায় দেখা যায়, যেখানে আলো অভ্যন্তরীণভাবে প্রতিফলিত হয়ে চলতে থাকে।
২. সংকট কোণ (Critical Angle):
সংকট কোণ হল সেই কোণ, যেটি থেকে আলোর রশ্মি যখন একটি ঘন মাধ্যম থেকে কম ঘন মাধ্যমে চলে আসে, তখন আলো আর বাহিরে বের হয়ে যাওয়ার পরিবর্তে সম্পূর্ণভাবে অভ্যন্তরীণভাবে প্রতিফলিত হয়।
বৈশিষ্ট্য:
- সংকট কোণ হল এমন একটি কোণ, যার উপরে আলোর প্রতিফলন পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন শুরু হয়।
- সংকট কোণটি নির্ভর করে দুটি মাধ্যমের অপটিক্যাল ঘনত্ব বা অভ্যন্তরীণ প্রতিরোধের ওপর। এটি কোনো একমাত্রিক কোণ নয়, বরং এটি দুটি মাধ্যমের অভ্যন্তরীণ প্রতিরোধের (refractive index) উপর নির্ভর করে।
সংকট কোণ নির্ধারণের সূত্র:
যেখানে,
- হলো সংকট কোণ।
- এবং হলো প্রথম এবং দ্বিতীয় মাধ্যমের অপটিক্যাল ঘনত্ব (refractive index)।
যে কোন ঘন মাধ্যম থেকে অপেক্ষাকৃত কম ঘন মাধ্যমের দিকে প্রতিসরিত হওয়ার সময় প্রতিসরন কোনের মান ৯০ ডিগ্রি হয় এবং আলো প্রতিসরিত না হয়ে সম্পূর্ণভাবে প্রতিফলিত হয়ে থাকে, তাকে সংকট কোন বলে। সংকট কোন নির্ণয়ের সুত্র হলো নিম্নরুপঃ
sinC = n2/n1
এখানে C হলো সংকট কোন, n1 হলো ঘন মাধ্যমের প্রতিসরাংক এবং n2 হলো অপেক্ষাকৃত কম ঘন মাধ্যমের প্রতিসরাংক।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url